ঢাকা ১০:৫৫ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বাজারে চিনি-ডালসহ বেড়েছে মুরগির দাম

  • ঢাকা :-
  • প্রকাশিত সময় :- ০২:০৬:০৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১১ নভেম্বর ২০২২
  • ৫০০ পড়া হয়েছে। নিউজবিজয় ২৪.কম-১৫ ডিসেম্বরে ৯ বছরে পর্দাপন

বাজারে চিনি, ডাল, আটা ও মুরগির দাম বেড়েছে। বাজার ঘুরে দেখা গেছে, খোলা চিনি প্রতি কেজি ১১০-১১৫ টাকা। প্যাকেট চিনি বিক্রি হচ্ছে কেজিপ্রতি ১১৫-১২০ টাকায়। খোলা আটার কেজি ৬০-৬২ টাকা ও প্যাকেট আটার কেজি ৬৫-৬৬ টাকা। দেশি মসুরের ডালের দাম কেজিতে ১০ টাকা বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ১৩০-১৪০ টাকা। এক সপ্তাহ আগে মসুরের ডালের কেজি ছিল ১১০-১২০ টাকা। ইন্ডিয়ান মসুরের ডালের কেজি ১২০-১২৫ টাকা।

অন্যদিকে, ব্রয়লার বিক্রি হচ্ছে কেজিপ্রতি ১৭০-১৮০ টাকা। সোনালি মুরগির কেজি বিক্রি হচ্ছে ৩১০-৩২০ টাকায়। লেয়ার মুরগির কেজি বিক্রি হচ্ছে ৩০০-৩১০ টাকায়।

শুক্রবার সকালে রাজধানীর কয়েকটি বাজার ঘুরে এসব চিত্র উঠে এসেছে। এছাড়া অপরিবর্তিত আছে অন্য সব পণ্যের দাম।

দেখা গেছে, বাজারে আগের দামে বিক্রি হচ্ছে সবজি। আকার ভেদে একটি ফুলকপি বিক্রি হচ্ছে ৫০-৬০ টাকায়। শসা প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৮০-৯০ টাকায়। লম্বা বেগুনের কেজি ৯০ টাকা। আর গোল বেগুন ১৩০ টাকা কেজিতে বিক্রি করা হচ্ছে। টমেটো ১৬০, শিম ১২০-১৩০, করলা ৯০ টাকা দাম নেয়া হচ্ছে।

এদিকে, চালকুমড়া প্রতিটি ৬০, লাউ প্রতিটি আকারভেদে ৫০-৬০ টাকা, মিষ্টি কুমড়ার কেজি ৫০ টাকা, চিচিঙ্গা ৬০, পটল ৬০, ঢেঁড়স ৭০, কচুর লতি ৮০, পেঁপে ৫০, বরবটি ৮০ টাকা কেজিতে বিক্রি করা হচ্ছে।

আলুর কেজি ৩০-৪০ টাকা, দেশি পেঁয়াজ ৫০-৬০ টাকা, রসুনের কেজি ১৩০-১৪০ টাকাে ও আদা ১২০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে।

এসব বাজারে কাঁচামরিচ ৮০-৯০ টাকায় কেজিতে বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া কাঁচা কলার হালি বিক্রি হচ্ছে ৪০ টাকায়। লেবুর হালি ১৫-২০ টাকা।

শফিক নামের এক মুদি দোকানদার বলেন, বিভিন্ন পণ্যের দাম বেড়েছে। এছাড়া বাজারে ডালের সরবরাহ কম থাকায় দাম বেড়ে গেছে। একজন মুরগির বিক্রেতা বলেন, মুরগির দাম কিছুটা বেড়েছে।

এছাড়া, লবণের কেজি ৩৮-৪০ টাকা ও ভোজ্যতেল ১৭৮ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। আগের দামেই বিক্রি হচ্ছে ফার্মের মুরগির ডিম। ফার্মের লাল ডিমের ডজন ১৪০-১৪৫ টাকা। আগের দামে হাঁসের ডিমের ডজন বিক্রি হচ্ছে ১৯৫-২০০ টাকায়। দেশি মুরগির ডিমের ডজন ২২০-২২৫ টাকা। গরুর মাংসের কেজি ৬৮০-৭০০, খাসির মাংস ৮৫০-৯০০ টাকা কেজি।

বাজার ঘুরতে ঘুরতে দেখা হলো স্থানীয় বাসিন্দা আবির আহমেদের সঙ্গে। তিনি বলেন, বিভিন্ন পণ্যের দাম বেড়েছে। নিত্যপণ্যের দাম এভাবে বাড়তে থাকায় সংসার চালানো কঠিন হয়ে পড়েছে। মুরগি ও গরুর মাংসের দাম এতো বেড়েছে যে, কিনতে গিয়ে হিমশিম খেতে হচ্ছে।

নিউজবিজয়২৪/এফএইচএন

👉 নিউজবিজয় ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করুন ✅

আপনার সোস্যাল মিডিয়ায় শেয়ার দিন।

NewsBijoy24.Com

নিউজবিজয়২৪.কম একটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল। বস্তুনিষ্ঠ ও তথ্যভিত্তিক সংবাদ প্রকাশের প্রতিশ্রুতি নিয়ে ২০১৫ সালের ডিসেম্বর মাসে এটি প্রতিষ্ঠিত হয়। উৎসর্গ করলাম আমার বাবার নামে, যাঁর স্নেহ-সান্নিধ্যের পরশ পরিবারের সুখ-দু:খ,হাসি-কান্না,ব্যথা-বেদনার মাঝেও আপার শান্তিতে পরিবার তথা সমাজে মাথা উচুঁ করে নিজের অস্তিত্বকে মেলে ধরতে পেরেছি।

অগ্রণী ব্যাংকের ভল্ট থেকে ১০ কোটি টাকা উধাও, গ্রেপ্তার ৩

বাজারে চিনি-ডালসহ বেড়েছে মুরগির দাম

প্রকাশিত সময় :- ০২:০৬:০৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১১ নভেম্বর ২০২২

বাজারে চিনি, ডাল, আটা ও মুরগির দাম বেড়েছে। বাজার ঘুরে দেখা গেছে, খোলা চিনি প্রতি কেজি ১১০-১১৫ টাকা। প্যাকেট চিনি বিক্রি হচ্ছে কেজিপ্রতি ১১৫-১২০ টাকায়। খোলা আটার কেজি ৬০-৬২ টাকা ও প্যাকেট আটার কেজি ৬৫-৬৬ টাকা। দেশি মসুরের ডালের দাম কেজিতে ১০ টাকা বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ১৩০-১৪০ টাকা। এক সপ্তাহ আগে মসুরের ডালের কেজি ছিল ১১০-১২০ টাকা। ইন্ডিয়ান মসুরের ডালের কেজি ১২০-১২৫ টাকা।

অন্যদিকে, ব্রয়লার বিক্রি হচ্ছে কেজিপ্রতি ১৭০-১৮০ টাকা। সোনালি মুরগির কেজি বিক্রি হচ্ছে ৩১০-৩২০ টাকায়। লেয়ার মুরগির কেজি বিক্রি হচ্ছে ৩০০-৩১০ টাকায়।

শুক্রবার সকালে রাজধানীর কয়েকটি বাজার ঘুরে এসব চিত্র উঠে এসেছে। এছাড়া অপরিবর্তিত আছে অন্য সব পণ্যের দাম।

দেখা গেছে, বাজারে আগের দামে বিক্রি হচ্ছে সবজি। আকার ভেদে একটি ফুলকপি বিক্রি হচ্ছে ৫০-৬০ টাকায়। শসা প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৮০-৯০ টাকায়। লম্বা বেগুনের কেজি ৯০ টাকা। আর গোল বেগুন ১৩০ টাকা কেজিতে বিক্রি করা হচ্ছে। টমেটো ১৬০, শিম ১২০-১৩০, করলা ৯০ টাকা দাম নেয়া হচ্ছে।

এদিকে, চালকুমড়া প্রতিটি ৬০, লাউ প্রতিটি আকারভেদে ৫০-৬০ টাকা, মিষ্টি কুমড়ার কেজি ৫০ টাকা, চিচিঙ্গা ৬০, পটল ৬০, ঢেঁড়স ৭০, কচুর লতি ৮০, পেঁপে ৫০, বরবটি ৮০ টাকা কেজিতে বিক্রি করা হচ্ছে।

আলুর কেজি ৩০-৪০ টাকা, দেশি পেঁয়াজ ৫০-৬০ টাকা, রসুনের কেজি ১৩০-১৪০ টাকাে ও আদা ১২০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে।

এসব বাজারে কাঁচামরিচ ৮০-৯০ টাকায় কেজিতে বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া কাঁচা কলার হালি বিক্রি হচ্ছে ৪০ টাকায়। লেবুর হালি ১৫-২০ টাকা।

শফিক নামের এক মুদি দোকানদার বলেন, বিভিন্ন পণ্যের দাম বেড়েছে। এছাড়া বাজারে ডালের সরবরাহ কম থাকায় দাম বেড়ে গেছে। একজন মুরগির বিক্রেতা বলেন, মুরগির দাম কিছুটা বেড়েছে।

এছাড়া, লবণের কেজি ৩৮-৪০ টাকা ও ভোজ্যতেল ১৭৮ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। আগের দামেই বিক্রি হচ্ছে ফার্মের মুরগির ডিম। ফার্মের লাল ডিমের ডজন ১৪০-১৪৫ টাকা। আগের দামে হাঁসের ডিমের ডজন বিক্রি হচ্ছে ১৯৫-২০০ টাকায়। দেশি মুরগির ডিমের ডজন ২২০-২২৫ টাকা। গরুর মাংসের কেজি ৬৮০-৭০০, খাসির মাংস ৮৫০-৯০০ টাকা কেজি।

বাজার ঘুরতে ঘুরতে দেখা হলো স্থানীয় বাসিন্দা আবির আহমেদের সঙ্গে। তিনি বলেন, বিভিন্ন পণ্যের দাম বেড়েছে। নিত্যপণ্যের দাম এভাবে বাড়তে থাকায় সংসার চালানো কঠিন হয়ে পড়েছে। মুরগি ও গরুর মাংসের দাম এতো বেড়েছে যে, কিনতে গিয়ে হিমশিম খেতে হচ্ছে।

নিউজবিজয়২৪/এফএইচএন