ঢাকা ০৮:৫৩ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪, ১১ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ভয়াবহ ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা ছাড়িয়েছে ২৩০০

  • আন্তর্জাতিক ডেস্ক :-
  • প্রকাশিত সময় :- ১০:২১:৪৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৩
  • ২৮০ পড়া হয়েছে। নিউজবিজয় ২৪.কম-১৫ ডিসেম্বরে ৯ বছরে পর্দাপন

তুরস্ক ও সিরিয়া সীমান্তে ভয়াবহ ভূমিকম্প। ছবি: এপি

প্রায় এক শতাব্দীর মধ্যে সবচেয়ে শক্তিশালী ভূমিকম্পে সোমবার ভোরে কেঁপে ওঠে তুরস্ক ও সিরিয়া। ৭ দশমিক ৮ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্পে প্রতি মিনিটেই বাড়ছে মৃতের সংখ্যা এখন পর্যন্ত সিরিয়া ও তুরস্কে ২ হাজার ৩০০ জন ছাড়িয়ে গেছে। এখনও অসংখ্য মানুষ ধসে যাওয়া হাজার হাজার ভবনের নিচে চাপা পড়ে থাকায় মৃতের সংখ্যা ১০ হাজার ছাড়িয়ে যেতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। এদিকে কয়েক ঘণ্টা পরে আঘাত হানা ২য় ভূমিকম্পের ক্ষয়-ক্ষতির তথ্যও আসতে শুরু করেছে।

যুক্তরাষ্ট্রের ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা (ইউএসজিএস) বলছে, স্থানীয় সময় সোমবার ভোররাত ৪টা ১৭ মিনিটে সিরিয়ার সীমান্তবর্তী তুরস্কের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের গাজিয়ানতেপ শহরে ভূমিকম্পটি আঘাত হানে।

ভূমিকম্প আঘাত হানার সময় লোকজন ঘুমাচ্ছিলেন। এই ভূমিকম্পে দুই দেশে শত শত বাড়িঘর ধ্বংস হয়েছে। অনেকে ধ্বংসস্তূপের নিচে চাপা পড়ায় মৃতের সংখ্যা কয়েক হাজার ছাড়িয়ে যেতে পারে বলে ধারণা করছে সংস্থাটি।

তুরস্কের দুর্যোগ ও জরুরি ব্যবস্থাপনা সংস্থার (এএফএডি) তথ্য অনুযায়ী, তুরস্কে আজ ভোরের দিকের ভূমিকম্পে প্রাণহানির সংখ্যা বেড়ে এক হাজার ৪৯৮ জনে পৌঁছেছে। এএফএডি মহাপরিচালক অরহান তাতার বলেন, ভূমিকম্পে এখন পর্যন্ত এক হাজার ৪৯৮ জন মারা গেছেন। আহত হয়েছেন ৭ হাজার ৬৩৪ জন। দেশজুড়ে ২ হাজার ৮৩৪টি ভবন ধসে গেছে।

ফরাসি বার্তা সংস্থা এএফপি বলছে, সিরিয়ায় ৮১০ জনের মৃত্যুর তথ্য নিশ্চিত করার পর তুরস্ক এবং সিরিয়ায় ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা ২ হাজার ৩০০ ছাড়িয়েছে।

এদিকে, তুরস্কের দক্ষিণের গাজিয়ানতেপ শহরের কাছে ভূমিকম্পের প্রথম আঘাত হানার মাত্র কয়েক ঘণ্টা পর সোমবার স্থানীয় সময় বেলা ১টা ২৪ মিনিটে দ্বিতীয় দফায় কেঁপে উঠেছে তুরস্ক। দ্বিতীয় দফায় আঘাত হানা এই ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল ৭ দশমিক ৫।

অগভীর এই ভূমিকম্প তুরস্কের একিনোজু শহরের চার কিলোমিটার দক্ষিণ-দক্ষিণ-পূর্বে আঘাত হেনেছে। সেখান থেকে ৮০ মাইল দক্ষিণের কাহরামানমারাস প্রদেশে দ্বিতীয় ভূমিকম্প আঘাত হেনেছে। এই ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি ও প্রাণহানির তথ্য নতুন করে আসতে শুরু করেছে। যে কারণে প্রাণহানি ও ভবন ধসে যাওয়ার ঘটনা আরও বাড়তে পারে বলে তুর্কি কর্মকর্তারা ধারণা করছেন।

যদিও দ্বিতীয় ভূমিকম্প আঘাত হানার আগেই কাহরামানমারাসে প্রথম ভূমিকম্পে অন্তত ৭০ জন নিহত হয়েছেন বলে নিশ্চিত করেছে কর্তৃপক্ষ। উদ্ধার তৎপরতা অব্যাহত থাকায় দেশটিতে মৃতের সংখ্যা বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।

স্বজনদের জীবিত উদ্ধারের আশায় অপেক্ষা

 নিউজ বিজয়ের সর্বশেষ খবর পেতে Google News অনুসরণ করুন

একজন বৃদ্ধা কুর্দি ভাষায় কান্নাকাটি করছেন। তার ভগ্নিপতি, ভাতিজি এবং ভাগ্নেরা ধ্বংসস্তূপের নিচে আটকা পড়েছেন। তাদের জীবিত উদ্ধারের আশায় অপেক্ষার প্রহর গুনছেন তিনি।

কিছু অল্পবয়সী প্রতিবেশী তাকে সান্ত্বনা দেয়ার চেষ্টা করছেন। ওই নারীকে সান্ত্বনা দিয়ে তারা বলছেন, কয়েক মিনিট আগে একজনকে উদ্ধার করা হয়েছে। তারা আপনার পরিবারকেও উদ্ধার করবে।

তবে ওই নারীর পরিবার ১২ তলা ভবনের নিচতলায় বসবাস করতেন; যে কারণে তাদের জীবিত উদ্ধারের ব্যাপারে খুব একটা আশাবাদী নন তিনি।

তিনি বলেন, তারা নিচতলায় ছিল। ঘুমাচ্ছিল। আমি জানি না কেউ তাদের কাছে পৌঁছাতে পারবে কি না… এখানে প্রচণ্ড ঠান্ডা। আমার বাচ্চাগুলো ধ্বংসস্তূপের নিচে জমে যাবে।

তবে তুরস্কে এমন অসংখ্য পরিবারের খোঁজ পাওয়া গেছে, যাদের পরিবারের কোনও সদস্যেরই সন্ধান মিলছে না। এমনকি স্বজন হারানোর শোকে যে কান্না করবেন কিছু পরিবারে এমন একজনও জীবিত নেই।

তুরস্কের একটি শহরের উদ্ধার তৎপরতার দৃশ্য তুলে ধরে বিবিসি লিখেছে, উদ্ধারযজ্ঞ চলার সময় আকস্মিকভাবে জনতা উচ্চস্বরে চিৎকার করছেন। তাদের হাততালি দিতেও দেখা যাচ্ছে। উদ্ধারকারীরা ধ্বংসস্তূপের নিচে কারও কাছে পৌঁছানোর সাথে সাথে লোকজন চিৎকার করছেন।

তবে যাকে উদ্ধার করা হচ্ছে, তার কোনও আত্মীয় নন এই হাততালি দেওয়া লোকজন। তবে কেউ যে উদ্ধার হচ্ছে, তাতেই তারা খুশি। সেখানকার পরিস্থিতিতে বর্ণনায় বিবিসি বলছে, কিন্তু কিছুক্ষণের মধ্যে সেখানে নেমে আসছে পিন-পতন নীরবতা। কারণ যাকে উদ্ধার করা হচ্ছে, তিনি মারা গেছেন।

বিবিসির তুরস্ক প্রতিনিধি হাতিস কামের দিয়ারবাকি থেকে বলেছেন, শহরটিতে হিমশীতল ঠান্ডা বাতাস প্রবাহিত হচ্ছে। বৃষ্টিপাতও হচ্ছে। আফটারশকের কারণে কোনও লোকজনই তাদের বাড়ির কাছাকাছি যেতে পারছেন না। যদিও তারা মাঝরাতে বাড়ি থেকে তাড়াহুড়ো করে চলে গেছেন… শীত নিবারণের জন্য জ্যাকেট এবং জুতো নেওয়ার জন্য বাড়ি ফিরে যেতে ভয় পাচ্ছেন তারা।

তুরস্কে প্রাণহানি ১০ হাজার ছাড়াতে পারে: ইউএসজিএস

ভয়াবহ এই ভূমিকম্পে কেবল তুরস্কেই প্রাণহানির সংখ্যা ১০ হাজার ছাড়িয়ে যেতে পারে বলে ধারণা করছে মার্কিন ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা ইউএসজিএস। সংস্থাটি বলেছে, সোমবার ভোরে দক্ষিণ তুরস্কে আঘাত হানা শক্তিশালী ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা ১০ হাজার ছাড়িয়ে যেতে পারে এবং এটি এক লাখে পৌঁছারও কিছুটা আশঙ্কা আছে।

নিউজবিজয়২৪/এফএইচএন

👉 নিউজবিজয় ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করুন ✅

আপনার সোস্যাল মিডিয়ায় শেয়ার দিন।

NewsBijoy24.Com

নিউজবিজয়২৪.কম একটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল। বস্তুনিষ্ঠ ও তথ্যভিত্তিক সংবাদ প্রকাশের প্রতিশ্রুতি নিয়ে ২০১৫ সালের ডিসেম্বর মাসে এটি প্রতিষ্ঠিত হয়। উৎসর্গ করলাম আমার বাবার নামে, যাঁর স্নেহ-সান্নিধ্যের পরশ পরিবারের সুখ-দু:খ,হাসি-কান্না,ব্যথা-বেদনার মাঝেও আপার শান্তিতে পরিবার তথা সমাজে মাথা উচুঁ করে নিজের অস্তিত্বকে মেলে ধরতে পেরেছি।

নামাজের সময়সূচি: ২৪ এপ্রিল ২০২৪

ভয়াবহ ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা ছাড়িয়েছে ২৩০০

প্রকাশিত সময় :- ১০:২১:৪৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৩

প্রায় এক শতাব্দীর মধ্যে সবচেয়ে শক্তিশালী ভূমিকম্পে সোমবার ভোরে কেঁপে ওঠে তুরস্ক ও সিরিয়া। ৭ দশমিক ৮ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্পে প্রতি মিনিটেই বাড়ছে মৃতের সংখ্যা এখন পর্যন্ত সিরিয়া ও তুরস্কে ২ হাজার ৩০০ জন ছাড়িয়ে গেছে। এখনও অসংখ্য মানুষ ধসে যাওয়া হাজার হাজার ভবনের নিচে চাপা পড়ে থাকায় মৃতের সংখ্যা ১০ হাজার ছাড়িয়ে যেতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। এদিকে কয়েক ঘণ্টা পরে আঘাত হানা ২য় ভূমিকম্পের ক্ষয়-ক্ষতির তথ্যও আসতে শুরু করেছে।

যুক্তরাষ্ট্রের ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা (ইউএসজিএস) বলছে, স্থানীয় সময় সোমবার ভোররাত ৪টা ১৭ মিনিটে সিরিয়ার সীমান্তবর্তী তুরস্কের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের গাজিয়ানতেপ শহরে ভূমিকম্পটি আঘাত হানে।

ভূমিকম্প আঘাত হানার সময় লোকজন ঘুমাচ্ছিলেন। এই ভূমিকম্পে দুই দেশে শত শত বাড়িঘর ধ্বংস হয়েছে। অনেকে ধ্বংসস্তূপের নিচে চাপা পড়ায় মৃতের সংখ্যা কয়েক হাজার ছাড়িয়ে যেতে পারে বলে ধারণা করছে সংস্থাটি।

তুরস্কের দুর্যোগ ও জরুরি ব্যবস্থাপনা সংস্থার (এএফএডি) তথ্য অনুযায়ী, তুরস্কে আজ ভোরের দিকের ভূমিকম্পে প্রাণহানির সংখ্যা বেড়ে এক হাজার ৪৯৮ জনে পৌঁছেছে। এএফএডি মহাপরিচালক অরহান তাতার বলেন, ভূমিকম্পে এখন পর্যন্ত এক হাজার ৪৯৮ জন মারা গেছেন। আহত হয়েছেন ৭ হাজার ৬৩৪ জন। দেশজুড়ে ২ হাজার ৮৩৪টি ভবন ধসে গেছে।

ফরাসি বার্তা সংস্থা এএফপি বলছে, সিরিয়ায় ৮১০ জনের মৃত্যুর তথ্য নিশ্চিত করার পর তুরস্ক এবং সিরিয়ায় ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা ২ হাজার ৩০০ ছাড়িয়েছে।

এদিকে, তুরস্কের দক্ষিণের গাজিয়ানতেপ শহরের কাছে ভূমিকম্পের প্রথম আঘাত হানার মাত্র কয়েক ঘণ্টা পর সোমবার স্থানীয় সময় বেলা ১টা ২৪ মিনিটে দ্বিতীয় দফায় কেঁপে উঠেছে তুরস্ক। দ্বিতীয় দফায় আঘাত হানা এই ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল ৭ দশমিক ৫।

অগভীর এই ভূমিকম্প তুরস্কের একিনোজু শহরের চার কিলোমিটার দক্ষিণ-দক্ষিণ-পূর্বে আঘাত হেনেছে। সেখান থেকে ৮০ মাইল দক্ষিণের কাহরামানমারাস প্রদেশে দ্বিতীয় ভূমিকম্প আঘাত হেনেছে। এই ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি ও প্রাণহানির তথ্য নতুন করে আসতে শুরু করেছে। যে কারণে প্রাণহানি ও ভবন ধসে যাওয়ার ঘটনা আরও বাড়তে পারে বলে তুর্কি কর্মকর্তারা ধারণা করছেন।

যদিও দ্বিতীয় ভূমিকম্প আঘাত হানার আগেই কাহরামানমারাসে প্রথম ভূমিকম্পে অন্তত ৭০ জন নিহত হয়েছেন বলে নিশ্চিত করেছে কর্তৃপক্ষ। উদ্ধার তৎপরতা অব্যাহত থাকায় দেশটিতে মৃতের সংখ্যা বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।

স্বজনদের জীবিত উদ্ধারের আশায় অপেক্ষা

 নিউজ বিজয়ের সর্বশেষ খবর পেতে Google News অনুসরণ করুন

একজন বৃদ্ধা কুর্দি ভাষায় কান্নাকাটি করছেন। তার ভগ্নিপতি, ভাতিজি এবং ভাগ্নেরা ধ্বংসস্তূপের নিচে আটকা পড়েছেন। তাদের জীবিত উদ্ধারের আশায় অপেক্ষার প্রহর গুনছেন তিনি।

কিছু অল্পবয়সী প্রতিবেশী তাকে সান্ত্বনা দেয়ার চেষ্টা করছেন। ওই নারীকে সান্ত্বনা দিয়ে তারা বলছেন, কয়েক মিনিট আগে একজনকে উদ্ধার করা হয়েছে। তারা আপনার পরিবারকেও উদ্ধার করবে।

তবে ওই নারীর পরিবার ১২ তলা ভবনের নিচতলায় বসবাস করতেন; যে কারণে তাদের জীবিত উদ্ধারের ব্যাপারে খুব একটা আশাবাদী নন তিনি।

তিনি বলেন, তারা নিচতলায় ছিল। ঘুমাচ্ছিল। আমি জানি না কেউ তাদের কাছে পৌঁছাতে পারবে কি না… এখানে প্রচণ্ড ঠান্ডা। আমার বাচ্চাগুলো ধ্বংসস্তূপের নিচে জমে যাবে।

তবে তুরস্কে এমন অসংখ্য পরিবারের খোঁজ পাওয়া গেছে, যাদের পরিবারের কোনও সদস্যেরই সন্ধান মিলছে না। এমনকি স্বজন হারানোর শোকে যে কান্না করবেন কিছু পরিবারে এমন একজনও জীবিত নেই।

তুরস্কের একটি শহরের উদ্ধার তৎপরতার দৃশ্য তুলে ধরে বিবিসি লিখেছে, উদ্ধারযজ্ঞ চলার সময় আকস্মিকভাবে জনতা উচ্চস্বরে চিৎকার করছেন। তাদের হাততালি দিতেও দেখা যাচ্ছে। উদ্ধারকারীরা ধ্বংসস্তূপের নিচে কারও কাছে পৌঁছানোর সাথে সাথে লোকজন চিৎকার করছেন।

তবে যাকে উদ্ধার করা হচ্ছে, তার কোনও আত্মীয় নন এই হাততালি দেওয়া লোকজন। তবে কেউ যে উদ্ধার হচ্ছে, তাতেই তারা খুশি। সেখানকার পরিস্থিতিতে বর্ণনায় বিবিসি বলছে, কিন্তু কিছুক্ষণের মধ্যে সেখানে নেমে আসছে পিন-পতন নীরবতা। কারণ যাকে উদ্ধার করা হচ্ছে, তিনি মারা গেছেন।

বিবিসির তুরস্ক প্রতিনিধি হাতিস কামের দিয়ারবাকি থেকে বলেছেন, শহরটিতে হিমশীতল ঠান্ডা বাতাস প্রবাহিত হচ্ছে। বৃষ্টিপাতও হচ্ছে। আফটারশকের কারণে কোনও লোকজনই তাদের বাড়ির কাছাকাছি যেতে পারছেন না। যদিও তারা মাঝরাতে বাড়ি থেকে তাড়াহুড়ো করে চলে গেছেন… শীত নিবারণের জন্য জ্যাকেট এবং জুতো নেওয়ার জন্য বাড়ি ফিরে যেতে ভয় পাচ্ছেন তারা।

তুরস্কে প্রাণহানি ১০ হাজার ছাড়াতে পারে: ইউএসজিএস

ভয়াবহ এই ভূমিকম্পে কেবল তুরস্কেই প্রাণহানির সংখ্যা ১০ হাজার ছাড়িয়ে যেতে পারে বলে ধারণা করছে মার্কিন ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা ইউএসজিএস। সংস্থাটি বলেছে, সোমবার ভোরে দক্ষিণ তুরস্কে আঘাত হানা শক্তিশালী ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা ১০ হাজার ছাড়িয়ে যেতে পারে এবং এটি এক লাখে পৌঁছারও কিছুটা আশঙ্কা আছে।

নিউজবিজয়২৪/এফএইচএন