ঢাকা ১০:০৭ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ঈদ মোবারক

শাল্লার বাহারা ইউপি চেয়ারম্যান বিশ্বজিৎ কর্তৃক এক মহিলা দর্জিকে শ্লীলতাহানির চেষ্টা, অভিযোগ দায়ের

সুনামগঞ্জের শাল্লা উপজেলার ৩নং বাহাড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান বিশ্বজিৎ চৌধুরী নান্টু কর্তৃক একজন মহিলা দর্জিকে যৌন নিপীড়ন উদ্দেশ্যে শ্লীলতাহানির অভিযোগ উঠেছে। একজন নির্বাচিত তৃণমূলের জনপ্রতিনিধির এমন ঘটনায় পুরো শাল্লা উপজেলায় জনমনে রীতিমতো প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। তবে চেয়ারম্যান বিশ্বজিৎ এমন ঘটনাটির কথা অস্বীকার করছেন। ঘটনাটি ঘটেছে গত ১০ মে রাতে ।
এ ঘটনায় শ্লীলতাহানির অপচেষ্টার শিকার ঐ নারী গত ১২ই মে উপজেলার ৩নং বাহারা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান বিশ্বজিৎ চৌধুরী নান্টুকে অভিযুক্ত করে শাল্লা উপজেলা নির্বাহী অফিসার বরাবরে একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন। সে বাহারা ইউনিয়নের ডুমরা গ্রামের মৃত নরেশ চন্দ্র চৌধুরীর ছেলে।
অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, অভিযোগকারী গত ২০ বছর ধরে স্বামী পরিত্যাক্তা মহিলা হিসেবে স্থানীয় ঘুঙ্গিয়ারগাঁও বাজারে একটি দোকানে দর্জির কাজ করে আসছিলেন। কিন্তু ঘটনার দিন রাত প্রায় ১০টায় বাসায় রান্না করতে না পেরে ঘুঙ্গিয়ারগাঁও বাজারের পূর্ণিমা হোটেলে খেতে যান। এ সময় চেয়ারম্যান বিশ্বজিৎ চৌধুরী নান্টু,ইউপি সদস্য ও প্যানেল চেয়ারম্যানকে দেখে তিনি হোটেলে প্রবেশ না করে বাহিরে দরজার পাশেদাড়িঁয়ে অপেক্ষা করছিলেন কখন হোটেলে লোকজন কমবে আর তিনি গিয়ে এ সুযোগে রাতের খাবার খেয়ে আসবেন। কিন্তু ঐ স্বামী পরিত্যাক্তা মহিলাকে দরজার পাশে দেখে চেয়ারম্যান বিশ^জিৎ চৌধুরী তার খাবারের প্লেটে তড়িঘড়ি করে হাত ধুয়ে তার শরীরের সাথে শরীর লাগিয়ে অশালীন মন্থব্যে করেন । ঐ নারীর হাত ধরে টেনে ধরে তাকে রাতে চেয়ারম্যানের ইউনিয়ন পরিষদের অফিসে যাওয়ার জন্য চেয়ারম্যান বিশ^জিৎ বলেন এবং এর বিনিময়ে দুই হাজার টাকা দেওয়ার প্রলোভন দেখান বলে টানাটানি শুরু করেন। এ সময় চেয়ারম্যানের সাথে থাকা পরিষদের সাধারন সদস্য সজল চন্দ্র দাস এগিয়ে এসে চেয়ারম্যানের হাত থেকে ঐ নারীকে ছাড়িয়ে দেয়ার চেষ্টা করলেও পূনরায় চেয়ারম্যান আবারো এসে ঐ নারীকে রাতে তার পরিষদে নিতে প্রানান্তর চেষ্টা চালান বলে অভিযোগ পত্রে উল্লেখ করা হয়। অবশেষে ঐ চেয়ারম্যানের কবল থেকে আত্ম সম্মান রক্ষার জন্য স্বামী পরিত্যক্ত মহিলাটি দ্রুত পূর্ণিমা হোটেলের ভেতরে চলে যান। এদিকে ঐ নারীকে নিতে না পেরে চেয়ারম্যান অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ ও জোরপূর্বক ধর্ষনের হুমকি দিয়ে ঘটনাস্থল ত্যাগ করেন। তখন আশপাশের লোকজন একজন জনপ্রতিনিধির মুখে এমন অশালীন কথাবার্তা শুনে রীতিমতো হতবাক হয়ে যান। পরে যৌন নির্যাতনের অপচেষ্টার শিকার ঐ নারী বিষয়টি এলাকার গন্যমান্য ব্যক্তিদের অবহিত করে কোন প্রতিকার পাননি বলে উল্লেখ করেন। যৌন নিপীড়নের শিকার ঐ নারী কান্নাজড়িত কণ্ঠে সাংবাদিকদের জানান,এমন চরিত্রহীন নেশাগ্রস্থ চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে কঠোর শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য সরকার ও প্রশাসনের উর্ধবতন কৃর্তপক্ষের নিকট জোর দাবী জানান।
এ ব্যাপারে স্থানীয় পূর্নিমা হোটেলের মালিক পুলিন চন্দ্র দাস ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, আমার হোটেলের রুটি সামনেই এমন অনাকাংঙ্খিত ঘটনাটি ঘটেছে। এছাড়াও গত মার্চ মাদকাসক্ত বাহার ইউপি চেয়ারম্যান বিশ^জিৎ চৌধুরী নান্টু তার পরিষদে কর্মরত ইউপি সচিবকেও প্রকাশ্য ভাবে লাঞ্ছিত করে। যা পরবর্তীতে স্থানীয়ভাবে মিটমাট করা হয়েছিল। এর আগে ঐ চেয়ারম্যান দ্বারা বেশ কয়েকটি বাধেঁর কাজ তাকে দিতে তিনি বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডের শাল্লা উপজেলায় কর্মরত উপ-সহকারী প্রকৌশলী (এসও) মোহাম্মদ আব্দুল কাইয়ূমের অফিসকক্ষে প্রবেশ করে প্রকৌশলীকে শারীরিকভাবে লাি ত করেন এবং অফিসকক্ষের
গুরুত্বপূর্ণ কাগজপত্র তছনছ করেন এবং অফিসে রক্ষিত কম্পিউটার ভাংচুর করেন। এবিষয়ে শাল্লা থানায় উক্ত চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে একটি মামলাও দায়ের করা হয়। যা বিজ্ঞ আদালতে বিচার প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। তবে অভিযুক্ত চেয়ারম্যান বিশ্বজিৎ চৌধুরী নান্টু প্রকৌশলীর দায়েরকৃত মামলায় উচ্চ আদালত থেকে অন্তবর্তীকালীন (৪২দিনের) জামিন আনলেও আদালতের নির্দেশ অমান্য করে নিম্ন আদালতে সারেন্ডার না করায় বর্তমানে পলাতক রয়েছেন বলেও জানা গেছে।
এ ব্যাপারে ঘটনার সময়চেয়ারম্যানের সাথে থাকা বাহার ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য সজল চন্দ্র দাসের সাথে একাধিকবার মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হলে ফোনটি বন্ধ থাকায় বক্তব্য জানা সম্ভব হয়নি।
এ বিষয়ে ৩নং বাহাড়া ইউপি চেয়ারম্যান বিশ্বজিৎ চৌধুরী নান্টুর মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান,আমি গত ৮দিন ধরে স্থানীয় সংসদ সদস্যর ঢাকার বাসায় অবস্থান করছি তাহলে কিভাবে আমি ঐ স্বামী পরিত্যাক্তা মহিলাকে শ্লীলতাহানির চেষ্টা করলাম। একটি পক্ষ আমাকে ঘায়েল করতে এমন মিথ্যা তৎপরতা চালাচ্ছে বলে তিনি দাবী করেন।
এ ব্যাপারে শাল্লা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ আবু তালেবের সাথে মুঠোফোনে কথা হলে তিনি বলেন, আমি ছুটিতে ছিলাম। তবে মেইলে অভিযোগটি দেখেছি ছুটি থেকে এসে বিষয়টি খোঁজ নিয়ে তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

👉 নিউজবিজয় ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করুন ✅

আপনার সোস্যাল মিডিয়ায় শেয়ার দিন।

NewsBijoy24.Com

নিউজবিজয়২৪.কম একটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল। বস্তুনিষ্ঠ ও তথ্যভিত্তিক সংবাদ প্রকাশের প্রতিশ্রুতি নিয়ে ২০১৫ সালের ডিসেম্বর মাসে এটি প্রতিষ্ঠিত হয়। উৎসর্গ করলাম আমার বাবার নামে, যাঁর স্নেহ-সান্নিধ্যের পরশ পরিবারের সুখ-দু:খ,হাসি-কান্না,ব্যথা-বেদনার মাঝেও আপার শান্তিতে পরিবার তথা সমাজে মাথা উচুঁ করে নিজের অস্তিত্বকে মেলে ধরতে পেরেছি।

ফের ইরানে ইসরায়েলের হামলা

শাল্লার বাহারা ইউপি চেয়ারম্যান বিশ্বজিৎ কর্তৃক এক মহিলা দর্জিকে শ্লীলতাহানির চেষ্টা, অভিযোগ দায়ের

প্রকাশিত সময় :- ০২:২৭:৪৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৯ মে ২০২২

সুনামগঞ্জের শাল্লা উপজেলার ৩নং বাহাড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান বিশ্বজিৎ চৌধুরী নান্টু কর্তৃক একজন মহিলা দর্জিকে যৌন নিপীড়ন উদ্দেশ্যে শ্লীলতাহানির অভিযোগ উঠেছে। একজন নির্বাচিত তৃণমূলের জনপ্রতিনিধির এমন ঘটনায় পুরো শাল্লা উপজেলায় জনমনে রীতিমতো প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। তবে চেয়ারম্যান বিশ্বজিৎ এমন ঘটনাটির কথা অস্বীকার করছেন। ঘটনাটি ঘটেছে গত ১০ মে রাতে ।
এ ঘটনায় শ্লীলতাহানির অপচেষ্টার শিকার ঐ নারী গত ১২ই মে উপজেলার ৩নং বাহারা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান বিশ্বজিৎ চৌধুরী নান্টুকে অভিযুক্ত করে শাল্লা উপজেলা নির্বাহী অফিসার বরাবরে একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন। সে বাহারা ইউনিয়নের ডুমরা গ্রামের মৃত নরেশ চন্দ্র চৌধুরীর ছেলে।
অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, অভিযোগকারী গত ২০ বছর ধরে স্বামী পরিত্যাক্তা মহিলা হিসেবে স্থানীয় ঘুঙ্গিয়ারগাঁও বাজারে একটি দোকানে দর্জির কাজ করে আসছিলেন। কিন্তু ঘটনার দিন রাত প্রায় ১০টায় বাসায় রান্না করতে না পেরে ঘুঙ্গিয়ারগাঁও বাজারের পূর্ণিমা হোটেলে খেতে যান। এ সময় চেয়ারম্যান বিশ্বজিৎ চৌধুরী নান্টু,ইউপি সদস্য ও প্যানেল চেয়ারম্যানকে দেখে তিনি হোটেলে প্রবেশ না করে বাহিরে দরজার পাশেদাড়িঁয়ে অপেক্ষা করছিলেন কখন হোটেলে লোকজন কমবে আর তিনি গিয়ে এ সুযোগে রাতের খাবার খেয়ে আসবেন। কিন্তু ঐ স্বামী পরিত্যাক্তা মহিলাকে দরজার পাশে দেখে চেয়ারম্যান বিশ^জিৎ চৌধুরী তার খাবারের প্লেটে তড়িঘড়ি করে হাত ধুয়ে তার শরীরের সাথে শরীর লাগিয়ে অশালীন মন্থব্যে করেন । ঐ নারীর হাত ধরে টেনে ধরে তাকে রাতে চেয়ারম্যানের ইউনিয়ন পরিষদের অফিসে যাওয়ার জন্য চেয়ারম্যান বিশ^জিৎ বলেন এবং এর বিনিময়ে দুই হাজার টাকা দেওয়ার প্রলোভন দেখান বলে টানাটানি শুরু করেন। এ সময় চেয়ারম্যানের সাথে থাকা পরিষদের সাধারন সদস্য সজল চন্দ্র দাস এগিয়ে এসে চেয়ারম্যানের হাত থেকে ঐ নারীকে ছাড়িয়ে দেয়ার চেষ্টা করলেও পূনরায় চেয়ারম্যান আবারো এসে ঐ নারীকে রাতে তার পরিষদে নিতে প্রানান্তর চেষ্টা চালান বলে অভিযোগ পত্রে উল্লেখ করা হয়। অবশেষে ঐ চেয়ারম্যানের কবল থেকে আত্ম সম্মান রক্ষার জন্য স্বামী পরিত্যক্ত মহিলাটি দ্রুত পূর্ণিমা হোটেলের ভেতরে চলে যান। এদিকে ঐ নারীকে নিতে না পেরে চেয়ারম্যান অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ ও জোরপূর্বক ধর্ষনের হুমকি দিয়ে ঘটনাস্থল ত্যাগ করেন। তখন আশপাশের লোকজন একজন জনপ্রতিনিধির মুখে এমন অশালীন কথাবার্তা শুনে রীতিমতো হতবাক হয়ে যান। পরে যৌন নির্যাতনের অপচেষ্টার শিকার ঐ নারী বিষয়টি এলাকার গন্যমান্য ব্যক্তিদের অবহিত করে কোন প্রতিকার পাননি বলে উল্লেখ করেন। যৌন নিপীড়নের শিকার ঐ নারী কান্নাজড়িত কণ্ঠে সাংবাদিকদের জানান,এমন চরিত্রহীন নেশাগ্রস্থ চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে কঠোর শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য সরকার ও প্রশাসনের উর্ধবতন কৃর্তপক্ষের নিকট জোর দাবী জানান।
এ ব্যাপারে স্থানীয় পূর্নিমা হোটেলের মালিক পুলিন চন্দ্র দাস ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, আমার হোটেলের রুটি সামনেই এমন অনাকাংঙ্খিত ঘটনাটি ঘটেছে। এছাড়াও গত মার্চ মাদকাসক্ত বাহার ইউপি চেয়ারম্যান বিশ^জিৎ চৌধুরী নান্টু তার পরিষদে কর্মরত ইউপি সচিবকেও প্রকাশ্য ভাবে লাঞ্ছিত করে। যা পরবর্তীতে স্থানীয়ভাবে মিটমাট করা হয়েছিল। এর আগে ঐ চেয়ারম্যান দ্বারা বেশ কয়েকটি বাধেঁর কাজ তাকে দিতে তিনি বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডের শাল্লা উপজেলায় কর্মরত উপ-সহকারী প্রকৌশলী (এসও) মোহাম্মদ আব্দুল কাইয়ূমের অফিসকক্ষে প্রবেশ করে প্রকৌশলীকে শারীরিকভাবে লাি ত করেন এবং অফিসকক্ষের
গুরুত্বপূর্ণ কাগজপত্র তছনছ করেন এবং অফিসে রক্ষিত কম্পিউটার ভাংচুর করেন। এবিষয়ে শাল্লা থানায় উক্ত চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে একটি মামলাও দায়ের করা হয়। যা বিজ্ঞ আদালতে বিচার প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। তবে অভিযুক্ত চেয়ারম্যান বিশ্বজিৎ চৌধুরী নান্টু প্রকৌশলীর দায়েরকৃত মামলায় উচ্চ আদালত থেকে অন্তবর্তীকালীন (৪২দিনের) জামিন আনলেও আদালতের নির্দেশ অমান্য করে নিম্ন আদালতে সারেন্ডার না করায় বর্তমানে পলাতক রয়েছেন বলেও জানা গেছে।
এ ব্যাপারে ঘটনার সময়চেয়ারম্যানের সাথে থাকা বাহার ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য সজল চন্দ্র দাসের সাথে একাধিকবার মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হলে ফোনটি বন্ধ থাকায় বক্তব্য জানা সম্ভব হয়নি।
এ বিষয়ে ৩নং বাহাড়া ইউপি চেয়ারম্যান বিশ্বজিৎ চৌধুরী নান্টুর মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান,আমি গত ৮দিন ধরে স্থানীয় সংসদ সদস্যর ঢাকার বাসায় অবস্থান করছি তাহলে কিভাবে আমি ঐ স্বামী পরিত্যাক্তা মহিলাকে শ্লীলতাহানির চেষ্টা করলাম। একটি পক্ষ আমাকে ঘায়েল করতে এমন মিথ্যা তৎপরতা চালাচ্ছে বলে তিনি দাবী করেন।
এ ব্যাপারে শাল্লা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ আবু তালেবের সাথে মুঠোফোনে কথা হলে তিনি বলেন, আমি ছুটিতে ছিলাম। তবে মেইলে অভিযোগটি দেখেছি ছুটি থেকে এসে বিষয়টি খোঁজ নিয়ে তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।